১৬ নভে, ২০২২

পেনশনের হার

 *পেনশনের হার

চাকুরির বয়স ৫ বছর হলে, মূলবেতনের ২১%

চাকুরির বয়স ৬ বছর হলে, মূলবেতনের ২৪%

চাকুরির বয়স ৭ বছর হলে, মূলবেতনের ২৭%

চাকুরির বয়স ৮ বছর হলে, মূলবেতনের ৩০%

চাকুরির বয়স ৯ বছর হলে, মূলবেতনের ৩৩%

চাকুরির বয়স ১০ বছর হলে, মূলবেতনের ৩৬%

চাকুরির বয়স ১১ বছর হলে, মূলবেতনের ৩৯%

চাকুরির বয়স ১২ বছর হলে, মূলবেতনের ৪৩%

চাকুরির বয়স ১৩ বছর হলে, মূলবেতনের ৪৭%

চাকুরির বয়স ১৪ বছর হলে, মূলবেতনের ৫১%

চাকুরির বয়স ১৫ বছর হলে, মূলবেতনের ৫৪%

চাকুরির বয়স ১৬ বছর হলে, মূলবেতনের ৫৭%

চাকুরির বয়স ১৭ বছর হলে, মূলবেতনের ৬৩%

চাকুরির বয়স ১৮ বছর হলে, মূলবেতনের ৬৫%

চাকুরির বয়স ১৯ বছর হলে, মূলবেতনের ৬৯%

চাকুরির বয়স ২০ বছর হলে, মূলবেতনের ৭২%

চাকুরির বয়স ২১ বছর হলে, মূলবেতনের ৭৫%

চাকুরির বয়স ২২ বছর হলে, মূলবেতনের ৭৯%

চাকুরির বয়স ২৩ বছর হলে, মূলবেতনের ৮৩%

চাকুরির বয়স ২৪ বছর হলে, মূলবেতনের ৮৭%

চাকুরির বয়স ২৫ বছর হলে, মূলবেতনের ৯০%


*চাকুরির বয়স ২৫ বছর এবং তদোর্ধ্ব  হলে, মূলবেতনের ৯০% পেনশন পাবেন।


*মাসিক পেনশন= (বেসিক×শতকরা হার)÷২+ চিকিৎসা ভাতা


*পেনশনযোগ্য চাকুরিকাল -------

*চাকুরির বয়স পাঁচ(৫) বছরের কম হলে, পেনশনযোগ্য হবে না।

*পাঁচ(৫) বা ততোধিক কিন্ত ১০(দশ) বছরের কম হলে,

 আনুতোষিক এর হার ১(এক) টাকার বিপরীতে ২৬৫ টাকা পাবেন।

*দশ(১০) বছরের অধিক কিন্ত ১৫(পনেরো) বছরের কম হলে, আনুতোষিক এর হার ১(এক) টাকার বিপরীতে ২৬০ টাকা পাবেন।

*পনেরো(১৫) বছরে অধিক কিন্ত ২০(বিশ) বছরের কম হলে, আনুতোষিক এর হার ১(এক) টাকার বিপরীতে ২৪৫ টাকা পাবেন।

*বিশ(২০) বছরের  অধিক কিন্ত ২৫(পঁচিশ) বছরের কম হলে, আনুতোষিক এর হার ১(এক) টাকার বিপরীতে ২৪০ টাকা পাবেন।

*পঁচিশ(২৫) বছর বা ততোধিক হলে, আনুতোষিক এর হার ১(এক) টাকার বিপরীতে ২৩০ টাকা পাবেন।


*বাংলাদেশ গেজেটঃ ২০২০

(সংগৃহীত বিষয়)

একাল এবং সেকাল

 ৩০ বছর আগেও আমাদের বাবা চাচারা খুব অল্প বেতনে চাকরি করে অথবা ছোট খাট মুদি দোকান চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করতেন। ওনারা জমানো টাকা দিয়ে শহরে জমি কিনে আস্ত বাড়ি বানাতে পারতেন। ঢাকা চট্টগ্রাম সহ সব দেশের সব জেলার ইতিহাস সেইম। এখন চাকরি ব্যবসা করে জমি কিনে বাড়ি করা তো দূরের কথা ফ্ল্যাট কেনাও অসম্ভব।

চাকরিও তখন নির্ঝঞ্ঝাট ছিল। সরকারি বেসরকারি চাকরির ডিউটি ছিল ৯-৫ টা। মার্কেট দোকান সন্ধ্যা পর্যন্ত চলত। 


বাবা চাচারা বিকালেই বাসায় ফিরতেন। সন্তানকে পড়াতেন, রাত ১০ টায় ঘুমিয়ে পড়তেন। সকালে মায়েরা নাস্তা বানিয়ে দিত সকালে খাওয়ার জন্য। আমাদেরকে স্কুলে নেয়ার জন্য টিফিন বানিয়ে দিতেন। বাবা চাচাদেরকে অফিসের জন্য টিফিন ক্যারিতে ভাত তরকারি দিতেন। এরপর মহিলাদের তেমন কোন কাজ থাকত না। 


মহিলারা নিজেদের জন্য কাথা সেলাই করতেন। আমার মাকে দেখেছি আমাদের জন্য সোয়েটার বুনাতে। সেটাকে তখন জাম্পার বলা হতো। হাত মোজা পা মোজা মায়েরাই বানাতেন। মহিলাদের হাতে বানানো সেইসব শীতের পোষাক পুরুষরা পরত। প্রায় সব বাসায় মহিলারা বিভিন্ন ধরনের আচার বানাতেন। লাকড়ির চুলা, কেরোসিনের চুলায় রান্না অনেক কঠিন। কিন্তু এর মধ্যে মহিলারা হরেক রকম আইটেম রান্না করতেন। বাসায় মেহামান জোর করে ডেকে আনা হতো।


৩০ বছর আগেও সবচেয়ে সস্তা মাছ ছিল নদীর ইলিশ। সেই ইলিশের স্বাদ আর ঘ্রাণ এ যুগের কেউ পায় নাই, পাবেও না শিউর। এখনকার ইলিশের স্বাদ আর রুই মাছের স্বাদ সেইম। প্রতি বছর ২/৩ টা পালা দেশী মুরগী খাই এখনো। এই মুরগীর যে স্বাদ সেই স্বাদ ভোলা যায় না। অথচ আগে মানুষ এই অসাধারণ স্বাদের মুরগীই খেত। এখন তো ফার্ম ছাড়া মুরগীই হয় না। মাছ চাষ করা যায় সেটা শুনলে মানুষ অবাক হতো। পুকুরের ন্যাচারাল মাছ খেয়েই কুলাতো না। 


আমরা বছরে একবার গ্রামে গেলে মামারা জাল নিয়ে বের হতো মাছ ধরার জন্য। জাল ফেললে কিছু না কিছু মাছ পেতেনই। নিজের পুকুর নেই? কোনো সমস্যা নেই। প্রতি এলাকায় বড় বড় খাল ছিল। সেই খালে বড়শী বা জাল ফেললেই মাছ পাওয়া যেত। 'আনতা' নামের এক ধরনের গুড়া মাছ ধরার ফাঁদ পেতে রাখা হতো। প্রতিদিন সকালে উঠে সেই মাছ দিয়ে মানুষ ভাত খেত। এখন সেইম মাছের দাম এখনকার হিসেবে ৭০০/৮০০ টাকা কেজি হবে। অর্থাৎ এখন খুব ধনীরা যে মাছ খায় তখন খুব গরিবরা সেই মাছ খেতেন! 


দেশী মুরগীর ডিম এখন ২০/২৫ টাকা পিস। হাসের ডিম ২০ টাকা পিস। অথচ সেই আমলের গরিবদের দেখেছি এক সাথে ৩ টা ডিম খেতে। আবার সেই ডিমেও অনেক বরকত ছিল। ১ টা ডিম ভাজলে পরিবারের ৩/৪ জন খেতে পারত। ডিম কিনতে হতো না, সবার বাড়িতেই মুরগী হাস গরু ছাগল থাকত।


এখন যে সবজি ৭০/৮০ টাকা দিয়ে কিনে খাই ৩০ বছর আগে গরিবরা এর চেয়েও ভালো মানের সবজি ফ্রী খেত। গরিব মানে সেই লেভেলের গরিবের কথা বলছি যাদের চাষের জমি নাই।

লাস্ট কবে দেশী গরুর দুধ খেয়েছেন? আমার ধারনা কেউই খান নাই। এখন দুধে স্বাদ নেই। তাই দুধে চিনি মিশিয়ে বিভিন্ন খাবার বানিয়ে খাই। এক সময় দই বানাতে চিনি দিতে হতো না শুনেছি অথচ এখন চিনি ছাড়া দই ই হয় না। কী পরিমান স্বাদ কমে গেছে বুঝতে পারছেন?


এখন মুরগীতে স্বাদ নেই। তাই মুরগীকে পুড়িয়ে চিকেন ফ্রাই, অতিরিক্ত মশলা দিয়ে ঝাল ফ্রাই, সস মিশিয়ে বার্গার, পিজ্জা, হাবিজাবি নামে খাই। আজ পলিশ করা চাল না খেলে ইজ্জত থাকে না। ভাত না প্লাস্টিক খাচ্ছি বুঝি না। হাইব্রিড ডালে স্বাদ নেই, পেয়াজে ঝাঝ নেই, স্বাদের লাউ নিয়ে গান ছিল, সেই লাউ এখন বিভিন্ন রেসিপি করে স্পেশাল ভাবে রান্না করে খেতে হয়। অথচ এই লাউ সেদ্ধ করলেই সেই স্বাদের তরকারি হতো। আগে এক তরকারিতে বিশেষ করে মাছ মাংসের আইটেমে অনেক সময় তেল দেয়াই লাগত না। আর দিতে হলেও কয়েক ফোঁটা তেল যথেষ্ট ছিল। আর এখন প্রায় তরকারিতে ডুবো তেল দেয়া লাগে।


দামের হিসাবে ৩০/৪০ বছর আগে গরিবরা যা খেতেন এখনকার মধ্যবিত্তরা তা চোখেও দেখেন নাই। জাস্ট একটা উদাহরণ দিচ্ছি, ৯৬ সালেই চট্টগ্রাম শহরে ১০ টাকা পিস ইলিশ পাওয়া যেত। সেইম ইলিশ ছিল অনেক বড় সাইজের যেখানে অন্য মাছের দাম ছিল ২০ টাকা পিস। আমরা প্রতিদিন ইলিশ খেতে খেতে ত্যাক্ত বিরক্ত হয়ে গেছিলাম! অথচ সেইম সাইজের ইলিশ আমি নিজেই বেচি এখন ৩ হাজার টাকা পিস, ওজন দেড় কেজির চেয়েও কম! একটা নদীর রুই ভাগে বেচি ৭০০/৮০০ টাকা কেজি।




১৩ নভে, ২০২২

পাকিস্তানকে হারিয়ে টি-টোয়েন্টির বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ইংল্যান্ড

জয়কে পাঁচে হারিয়ে টি-টোয়েন্টি ফুটবলের শিরোপা জিতেছে ইংল্যান্ড



টস!

আবহাওয়া পূর্বাভাস সুবিধা ছিল না, তবে মেলবোর্ন এখন পর্যন্ত শুক্ই!

সময়ে সময়ে হয়েছে। টজিট জিতে ফিল্ডিং হিজলিস বাটলার।

১৩:৪৮, নভেম্বর ১৩

নেই মান-উড

চোটের কারণে সেমিফাইনাল খেলতে না পারা ডেভিডলান ও আমেরিকা উড খেলছেন না উল্টো। উত্তর পরিবর্তন করা হয়েছে ইংল্যান্ড।

একাদশ

জস বাটলার (অধিম সুর), অ্যালেক্স হেলস, ফিল সল্ট, বেন স্টোকস, হ্যারি ব্রুক, মাঈন আলী, লি লিভিংস্টোন, স্যাম কারেন, ক্রিস ওকস, ক্রিস জর্ডান, আদিল রশিদ।

১৩:৪৯, নভেম্বর ১৩

বিপরীতভাবে

অপরিবর্তিত আছে দলও।

পাখি অনেক

বাবর আজম (অধি স্যার), মোহাম্মদ রিজওয়ান, মোহাম্মদ হারিস, শান মাসুদ, ইফতিখার আহমেদ, শাদাব খান, মোহাম্মদ নেওয়াজ, মোহাম্মদ ওয়াসিম, শাহিন শাহ আফ্রিদি, নাসিম শাহ, হারিস রউফ।

১৪:০৫, নভেম্বর ১৩

নো-ওয়াইডে শুরু স্টোকসে

বেন স্টোকসের প্রথম বলটাই নো। ফ্রি হিটের বলটা হলো ওয়াইড। আবার ফ্রি হিট।

১৪: ০৮, নভেম্বর ১৩

ঘটনাবহুল প্রথম ওভার

প্রথম বলটাই নো করেছেন বেন স্টোকস, টুর্নামেন্টে ইংল্যান্ডের এটি প্রথম নো। পরের বলটি আবার হয়েছে ওয়াইড, তবে এরপর ফ্রি হিটে কোনো রান আসেনি। চতুর্থ বলে রানআউট হতে নিয়েছিলেন মোহাম্মদ রিজওয়ান, মিডঅফ থেকে সিঙ্গেল নিতে গিয়ে। ক্রিস জর্ডান—ইংল্যান্ডের সেরা ফিল্ডার—লক্ষ্যভেদ করতে পারেননি। স্টোকসের প্রথম ওভারে এসেছে ৮ রান।

খেলাকেকে-টোয়েন্টির হারিয়ে বিশ্ব ক্লাবটি

১৪: ১৩, নভেম্বর ১৩

স্টোকসের পর ওকস

স্টোকসের মতো ওয়াইডে শুরু করেছেন ক্রিস ওকসও, ডাউন দ্য লেগের বলটি শেষ মুহূর্তে গিয়ে আবার ঘুরে গেছে। বাটলার আটকেছেন সেটি। ফুললেংথ থেকে অফ সাইডে ড্রাইভ, এরপর ফ্লিক করেছেন বাবর। ড্রাইভে রান পাননি, ফ্লিকে এসেছে একটি সিঙ্গেল। রিজওয়ান ইনসাইড-এজে পেয়েছেন একটি সিঙ্গেল, মিসটাইমিংয়ে ওঠা বাবরের ক্যাচ অবশ্য গেছে ফিল্ডারের নাগালের বাইরে দিয়েই। ওকস প্রথম ওভারে দিয়েছেন ৪ রান।

১৪: ২২, নভেম্বর ১৩

প্রথম বাউন্ডারি রিজওয়ানের

স্টোকসের ৮ রানের ওভারের পর ওকস দিয়েছিলেন ৪ রান, তৃতীয় ওভারে এসে স্যাম কারেনও দিয়েছেন ৪ রানই।

চতুর্থ ওভারের প্রথম বলে ওকসকে ছক্কা মেরেছেন রিজওয়ান। একটু ফুললেংথের বলে হাঁটু গেড়ে ঘুরিয়ে স্কয়ার লেগের ওপর দিয়ে ইনিংসের প্রথম বাউন্ডারিটি মেরেছেন রিজওয়ান। শেষ বলে তুলে মেরেছেন বাবর। টাইমিং না হলেও নিয়েছেন ৩ রান।

ইনিংসে এখন পর্যন্ত সবচেয়ে খরুচে ওভার, ১২ রানের।

ইংল্যান্ড ৪ ওভার শেষে ২৮/০।


১৪: ২৬, নভেম্বর ১৩

রিজওয়ান ব কারেন

মার্ক উড নেই, স্যাম কারেনের হাতে তাই বাড়তি দায়িত্ব। প্রথম ব্রেকথ্রু এনে দিলেন তিনিই। অফ স্টাম্পের বাইরের বল স্টাম্পে ডেকে এনেছেন রিজওয়ান। টুর্নামেন্টে এ নিয়ে তৃতীয়বার ইনসাইড-এজে বোল্ড হলেন পাকিস্তান ব্যাটসম্যান। ২৯ রানে প্রথম উইকেট হারাল পাকিস্তান।

১৪: ৩৪, নভেম্বর ১৩

পাওয়ারপ্লেতে ৩৯/১

মুখোমুখি প্রথম ৪ বলেই ব্যাট চালিয়েছিলেন মোহাম্মদ হারিস। তবে সুবিধা করতে পারেননি, রান আসেনি কোনো। কারেন দ্বিতীয় ওভারে রিজওয়ানের উইকেট নিয়েছেন, দিয়েছেন মাত্র ১ রান। ২ ওভার শেষে এ পেসারের ফিগার ১/৫।

পরের ওভারে ওকসের ২ বলেও ডট ছিল, তবে শেষ বলে গিয়ে স্কুপ করে চার মেরেছেন হারিস। সপ্তম বলে এসে প্রথম রান এটি তাঁর।

পাওয়ারপ্লেতে পাকিস্তান ৩৯/১।

১৪: ৪১, নভেম্বর ১৩

এসেই সফল রশিদ আদিল রশিদ

ভারতের বিপক্ষে সূর্যকুমার যাদবকে ফিরিয়েছিলেন আদিল রশিদ। এবার হারিসকে প্রথম ওভারেই ফেরালেন এ লেগ স্পিনার। ওকসকে মারা ওই চারের পর স্টোকসকে তুলে মেরেছিলেন হারিস, এসেছিল ৩ রান। রশিদের প্রথম বলেই ক্রিজ ছেড়ে বেরিয়ে এসে তুলে মেরেছিলেন, লং অনে বেন স্টোকসের হাতে ধরা পড়ে ফিরেছেন ১২ বলে ৮ রান করে।

খেলাকেকে-টোয়েন্টির হারিয়ে বিশ্ব ক্লাবটি

১৪: ৪৪, নভেম্বর ১৩

পাকিস্তানের ৫০

অষ্টম ওভারে ৫০ ছুঁয়েছে পাকিস্তান। নবম ওভারে জর্ডানকে এনেছেন বাটলার, সেমিফাইনালে যিনি ডেথে টানা ৩ ওভার করেছিলেন।


১৪: ৫১, নভেম্বর ১৩

১০ ওভার শেষে ৬৮/২

১৪: ৫৭, নভেম্বর ১৩

লিভিংস্টোনের ওভারে ১৬

১১তম ওভারে এসেছেন লিয়াম লিভিংস্টোন। তাঁর ওপর চড়াও হয়েছেন শান মাসুদ। বাঁহাতির বিপক্ষে লিভিংস্টোন করেছেন অফ স্পিন। টেনে চার মারার পর মেরেছেন ছক্কা। এমসিজির সোজা বাউন্ডারি বেশ ছোট, বল গেছে গ্যালারিতে। লিভিংস্টোনের প্রথম ওভারে এসেছে ১৬ রান।


১৪: ৫৯, নভেম্বর ১৩

বাবরও রশিদের শিকার

আদিল রশিদের গুগলিতে ভড়কে গেছেন বাবর আজম। শেষ মুহূর্তে ব্যাট চালিয়েছিলেন, লিডিং-এজে ক্যাচ গেছে রশিদের কাছেই। ডানদিকে ডাইভ দিয়ে সেটি নিয়েছেন রশিদ। প্রথম ওভারের প্রথম বলে উইকেট নিয়েছিলেন, তৃতীয় ওভারের প্রথম বলেও নিলেন। পাকিস্তান অধিনায়ক ফিরেছেন ২৮ বলে ৩২ রান করে। ৮৪ রানে তৃতীয় উইকেট হারিয়েছে পাকিস্তান।

খেলাকেকে-টোয়েন্টির হারিয়ে বিশ্ব ক্লাবটি
এএফপি
১৫: ০৫, নভেম্বর ১৩

ইফতিখার ক বাটলার ব স্টোকস

অফ স্টাম্পের বাইরে গুডলেংথ থেকে লাফিয়ে ওঠা বল। ইফতিখার আহমেদ খোঁচা দিলেন তাতেই। বেন স্টোকস ফিরতি স্পেলে এসেই সফল। ৬ বল খেলে কোনো রান না করেই ফিরে গেলেন ইফতিখার, চতুর্থ উইকেট হারিয়ে এমসিজিতে চাপে পাকিস্তান


১৫: ০৮, নভেম্বর ১৩

১২তম ওভারে রশিদ করেছেন উইকেট (বাবরের) মেডেন

১৫: ১২, নভেম্বর ১৩

রশিদ ২/২২

রশিদের বলে চার। হ্যাঁ, ঠিকই পড়েছেন। ঝুলিয়ে দেওয়া বলটা পড়েছিল ফুললেংথে, শাদাব সেটিতে শর্ট আর্ম জ্যাবে মেরেছেন চার।

রশিদ বোলিং শেষ করেছেন। ৪ ওভারে মাত্র ২২ রান দিয়ে ২ উইকেট নিয়েছেন তিনি। সেমিফাইনালের পর ফাইনালেও দুর্দান্ত ইংল্যান্ডের লেগ স্পিনার।

খেলাকেকে-টোয়েন্টির হারিয়ে বিশ্ব ক্লাবটি
১৫: ২৩, নভেম্বর ১৩

শেষ করলেন স্টোকস

চারটি ভিন্ন ভিন্ন স্পেলে ৪ ওভার করলেন স্টোকস। ৩২ রান দিয়ে ১ উইকেট নিয়েছেন তিনি। শাদাব-মাসুদের জুটি অবিচ্ছিন্ন ৩৪ রানে। ৪ ওভার বাকি থাকতে পাকিস্তান তুলেছে ৪ উইকেটে ১১৯ রান।

১৫: ২৬, নভেম্বর ১৩

ফিরেই আঘাত কারেনের

ইনটু দ্য পিচ, এমসিজির বড় স্কয়ার বাউন্ডারির দিকে শট খেলার আমন্ত্রণ। মাসুদ ধরা পড়লেন তাতেই। ১৭তম ওভারে আসা স্যাম কারেনকে পুল করেছিলেন, মিডউইকেটে লিয়াম লিভিংস্টোনের হাতে ধরা পড়েছেন ২৮ বলে ৩৮ রান করে। পঞ্চম উইকেট হারিয়েছে পাকিস্তান।


১৫: ২৯, নভেম্বর ১৩

ইসলামামাবাদের পার্কে খেলা দেখছেন সমর্থকেরা 

খেলাকেকে-টোয়েন্টির হারিয়ে বিশ্ব ক্লাবটি

১৫: ৩০, নভেম্বর ১৩

মেলবোর্নে উৎসব

ফাইনাল নিশ্চিত হওয়ার পর ওয়াসিম আকরাম বলেছিলেন, মেলবোর্নে পাকিস্তান ইংল্যান্ডের চেয়ে বেশি সমর্থন পাবে। কিংবদন্তি আকরামের কথার সত্যতা মিলল আজ। মেলবোর্নের গ্যালারিতে ঢল নেমেছে পাকিস্তানি সমর্থকদের। মেলবোর্নে পাকিস্তান-ইংল্যান্ডে ফাইনাল উপভোগ করতে আসা সেই সব দর্শকদের নির্বাচিত ছবি

আরও পড়ুন

মেলবোর্নের গ্যালারিতে কত রঙের সমাহার, কত রকমের সাজ

মেলবোর্নের গ্যালারিতে কত রঙের সমাহার, কত রকমের সাজ


১৫: ৩১, নভেম্বর ১৩

ফিরলেন শাদাবও

আরেকটি ইনটু দ্য উইকেটের বল, আরেকবার তুলে মারার চেষ্টায় ব্যর্থ ব্যাটসম্যান। ক্রিস জর্ডানের শিকার এবার শাদাব খান। ডেথ ওভারে এসে পথ হারাচ্ছে পাকিস্তান, ১২৩ রানে ষষ্ঠ উইকেট হারিয়েছে তারা।

১৫: ৩৩, নভেম্বর ১৩

ইটস অল হ্যাপিং অ্যাট দ্য জি!

ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্টে ক্যাচ তুলেছিলেন মোহাম্মদ ওয়াসিম, ডানদিকে ডাইভ দিলেও ঠিকঠাক নিতে পারেননি হ্যারি ব্রুক। তাঁর থ্রো ধরে স্টাম্প ভাঙার চেষ্টা করেছিলেন ক্রিস জর্ডান, তাতে হয়েছে ওভারথ্রো। সেই থ্রোতেও হতে নিয়েছিল রানআউট। ওয়াসিম ক্যাচ আউট হতে পারতেন, পেয়েছেন ৩ রান।

১৮ ওভার শেষে পাকিস্তান ১২৭/৬।


১৫: ৩৬, নভেম্বর ১৩

কারেনের তৃতীয়

ফুললেংথ, সেটিতে ফ্লিক করেছিলেন নেওয়াজ। তবে সরাসরি মিডউইকেটে ক্যাচ গেছে লিভিংস্টোনের হাতে। কারেন পেয়েছেন তৃতীয় উইকেট, পাকিস্তান হারিয়েছে সপ্তম উইকেট।

১৫: ৩৭, নভেম্বর ১৩

উদ্‌যাপন!

শান মাসুদের ক্যাচ নেওয়ার পর লিভিংস্টোন
শান মাসুদের ক্যাচ নেওয়ার পর লিভিংস্টোন
এএফপি

১৫: ৩৯, নভেম্বর ১৩

কারেন ৪-০-১২-৩

শুরুতে কারেন, শেষেও কারেন। টুর্নামেন্টটা দুর্দান্ত যাচ্ছিল স্যাম কারেনের, ফাইনালটাও গেল অমনই। ৪ ওভারে মাত্র ১২ রান দিয়ে ৩ উইকেট নিলেন এ বাঁহাতি পেসার!


১৫: ৪৪, নভেম্বর ১৩

শিরোপা জিততে ইংল্যান্ডের প্রয়োজন ১৩৮ রান

জর্ডানকে তুলে মারতে গিয়ে লং অনে লিভিংস্টোনের হাতে ধরা পড়েছেন ওয়াসিম। ইনিংসে লিভিংস্টোনের এটি তৃতীয় ক্যাচ। জর্ডানের করা শেষ ওভারের পঞ্চম বলে টপ এজে চার পেয়েছেন শাহিন শাহ আফ্রিদি। শেষ ওভারে পাকিস্তান তুলতে পেরেছে মাত্র ৬ রান। ফাইনালে বাবর আজমের দল আটকে গেছে ১৩৭ রানে।

টসে জিতে ফিল্ডিং নেওয়া ইংল্যান্ডের বেশ খুশিই হওয়ার কথা এমন পারফরম্যান্সে। পাওয়ারপ্লেতে ১ উইকেট হারিয়ে ৩৯ রান তুলেছিল পাকিস্তান। এরপর বাবর আজম ও শান মাসুদের পর শাদাব খান পাকিস্তানকে টেনে তোলার চেষ্টা করেছিলেন। তবে স্যাম কারেন, আদিল রশিদরা করেছেন দারুণ বোলিং। রশিদ ও কারেনের ৮ ওভারে ৩৪ রান তুলতে ৫ উইকেট হারিয়েছে পাকিস্তান।

মাঝের ওভারগুলোর পর ডেথ ওভারে এসে পাকিস্তানকে রানের গতি বাড়াতেই দেয়নি ইংল্যান্ড। শেষ ৪ ওভারে উঠেছে মাত্র ১৮ রান।

২০১২ সালে ১৩৭ রান করেও শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ফাইনালে জিতেছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ফাইনালে সবচেয়ে কম রান তাড়া করে জেতার রেকর্ড সেটিই।                                                 

 ১৬: ০১, নভেম্বর ১৩

দুর্দান্ত শাহিনে ফিরলেন হেলস এমসিজি চুপ করে ছিল। শাহিন শাহ আফ্রিদি জাগিয়ে তুললেন তাদের। সিম আপ ডেলিভারি, ফুললেংথে পড়ে ঢুকল ভেতরের দিকে। এমন বলের কোনো জবাব ছিল না অ্যালেক্স হেলসের কাছে। প্রথম ওভারের শেষ বলে বোল্ড হয়েছেন ইংল্যান্ডের সেমিফাইনালের নায়ক। ইংল্যান্ড প্রথম উইকেট হারিয়েছে ৭ রান তুলতেই।

১৬: ০৫, নভেম্বর ১৩

নাসিমের ওভারে তিন চার, মেলবোর্নে বৃষ্টি

নাসিম শাহর প্রথম বলটা বেরিয়ে গিয়েছিল বাটলারের কাছ থেকে, গুডলেংথে পড়ে। তবে পরের দুই বলে দারুণ দুটি কাভার ড্রাইভে চার মেরে জবাব দিলেন বাটলার। পঞ্চম বলে পায়ের ওপর থেকে ফ্লিক করে আরেকটি চার মেরেছেন ফিল সল্ট, যদিও হয়েছিল ইনসাইড-এজ। সল্ট টুর্নামেন্টে প্রথমবারের মতো ব্যাটিং করতে নেমেছেন আজ। নাসিমের ওভারে উঠেছে ১৪ রান।

মেলবোর্নে বৃষ্টি নেমেছে এরই মধ্যে। সেটির তোপ অবশ্য এখনো বেশি নয়। ফাইনালে আছে রিজার্ভ ডে, আজ খেলা শেষ করার চেষ্টা ব্যর্থ হলেই শুধু ব্যবহার করা হবে সেটি। আজ যেখানে খেলা শেষ হয়েছে, কাল শুরু হবে সেখান থেকেই।

ইংল্যান্ড ২১/১


১৬: ০৯, নভেম্বর ১৩

রিভিউ

শাহিন শাহ আফ্রিদির স্ক্র্যাম্বলড সিমের স্লোয়ার ডেলিভারিটি হয়েছিল ফুলটস, মিস করে গিয়েছিলেন ফিল সল্ট। তাতেই এলবিডব্লুর রিভিউ নেয় পাকিস্তান। তবে ইমপ্যাক্ট ছিল আম্পায়ার্স কল। সল্ট বেঁচে গেছেন, রিভিউও অক্ষত আছে পাকিস্তানের।

১৬: ১৬, নভেম্বর ১৩

সল্টকে ফেরালেন রউফ

হারিস রউফের ইনটু দ্য উইকেট ডেলিভারিটা টেনে মারতে গিয়েছিলেন সল্ট, মিডউইকেটে সরাসরি ক্যাচ গেছে ইফতিখারের হাতে। হেলস ফেরার পর বাটলার ও হেলস চড়াও হয়েছিলেন, পাওয়ারপ্লেতে দ্বিতীয় উইকেট নিয়ে লড়াইয়েই থাকল পাকিস্তান


১৬: ১৮, নভেম্বর ১৩

ক্রিজে বেন স্টোকস


১৬: ২৪, নভেম্বর ১৩

নাসিমের আগুন, বাটলারের স্কুপ

বিশ্বকাপ ফাইনাল, সামনে এক্সপ্রেস গতির বোলার, অফ স্টাম্পের ওপর লেংথ বল। জস বাটলার তাতেই করলেন স্কুপ। এবং পেলেন ছক্কা!

লেগ সাইডে একটা ওয়াইড করার পর অফ স্টাম্প লাইনে গিয়েছিলেন নাসিম শাহ। অফ স্টাম্পের বাইরে দুটি বল মিস করে যান বাটলার। তখন পর্যন্ত স্লিপ ছিল না, রিজওয়ানের পরামর্শে সেটি আনেন বাবর। এরপরই বাটলারের ওই স্কুপ।

শেষ বলে অফ স্টাম্পের বাইরের ওই চ্যানেলের বল আবার মিস করেছেন বাটলার। ৫ ওভার শেষে ইংল্যান্ড ৪৩/২।


১৬: ২৮, নভেম্বর ১৩

বাটলারকেও ফেরালেন রউফ

এ চ্যানেলে তখন থেকেই ভুগছিলেন বাটলার। অবশেষে ধরা পড়লেন তাতে। হারিস রউফের অফ স্টাম্পের বাইরে গুডলেংথ থেকে বাড়তি বাউন্সের বলে খোঁচা দিলেন ইংল্যান্ড অধিনায়ক, ১৭ বলে ২৬ রান করার পর। পাওয়ারপ্লেতে পাকিস্তানের তৃতীয় আঘাত, রউফের দ্বিতীয়!

১৬: ৩১, নভেম্বর ১৩

ইংল্যান্ড ৪৯/৩, ৬ ওভার

সামনে এসে ফ্লিক করে চার মেরেছেন হ্যারি ব্রুক। পাওয়ারপ্লের শেষ ওভারে উঠেছে ৬ রান। প্রথম ৬ ওভারে ইংল্যান্ড তুলেছে ৪৯ রান, তবে হারিয়েছে ৩ উইকেট। টুর্নামেন্টের সেরা ব্যাটিং লাইনআপের বিপক্ষে সেরা বোলিংয়ের লড়াই—পাওয়ারপ্লেতেও ছাপ আছে সেটির।


১৬: ৩৪, নভেম্বর ১৩

বোলিংয়ে শাদাব খান

সপ্তম ওভারে এসেছেন শাদাব খান। তাঁর প্রথম ওভারে উঠেছে ৫ রান।

১৬: ৪০, নভেম্বর ১৩

এমসিজি, বিশ্বকাপ ফাইনাল, বোলিংয়ে ওয়াসিম… মোহাম্মদ ওয়াসিম!

অষ্টম ওভারে পঞ্চম বোলার হিসেবে এসেছেন ওয়াসিম। বাটলার ফেরার পর আপাতত সতর্ক স্টোকস ও ব্রুক। পঞ্চম বলে অবশ্য জায়গা বানিয়ে খেলতে চেয়েছিলেন ব্রুক, তবে নাগাল পাননি। পরের বলে আঘাত পেয়েছেন হাতে। ওয়াসিমের প্রথম ওভারে এসেছে ৭ রান।

ইংল্যান্ড ৬১/৩, ৮ ওভার


১৬: ৫১, নভেম্বর ১৩

১০ ওভার শেষে

১০ ওভার শেষে পাকিস্তানের স্কোর ছিল ২ উইকেটে ৬৮ রান।

১০ ওভার শেষে ইংল্যান্ড তুলেছে ৩ উইকেটে ৭৮ রান।

১০ ওভার শেষে ডিএলএস পার স্কোর ৩ উইকেটে ৬৫ রান। ইংল্যান্ড এগিয়ে ১৩ রানে।

রিজার্ড ডে-তে যাচ্ছে না ফাইনাল।

১৭: ০২, নভেম্বর ১৩

‘পেস লাইক ফায়ার’

অফ স্টাম্পের বাইরে বেন স্টোকসকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে গেছেন নাসিম শাহ। শেষ বলে কট বিহাইন্ডের রিভিউও নিয়েছিল পাকিস্তান, তবে অন ফিল্ডে দেওয়া মারাই এরাসমাসের নট আউটের সিদ্ধান্ত বদলায়নি।

১১ ওভার শেষে ইংল্যান্ড ৩ উইকেটে ৮২। ৪৮ বলে প্রয়োজন ৫৬ রান।


১৭: ০৫, নভেম্বর ১৩

নিজের শেষ ওভারে জুটি ভাঙলেন শাদাব

নিজের শেষ ওভার করতে এসে সফল শাদাব খান। চাপ বাড়ছিল, ফুললেংথে পেয়ে তুলে মারতে গিয়েছিলেন হ্যারি ব্রুক। তবে বল ছিল অফ স্টাম্পের বেশ বাইরে, ঠিক যেভাবে মারতে চেয়েছিলেন হয়নি। ওয়াইড লং অফে ছুটে এসে ভালো ক্যাচ নিয়েছেন শাহিন শাহ আফ্রিদি। স্টোকসের সঙ্গে ব্রুকের জুটি থেমেছে ৩৯ রানে। ফিল্ডিং করতে গিয়ে চোট পেয়েছেন আফ্রিদি, ফিজিওর সঙ্গে মাঠ ছেড়েছেন তিনি।

১৭: ১০, নভেম্বর ১৩

রানআউটের সুযোগ হারাল পাকিস্তান

১৩তম ওভারে নিজের শেষটি করেছেন শাদাব। ৪ ওভারে ২০ রান দিয়ে ১ উইকেট নিয়েছেন এখন পর্যন্ত পাকিস্তান ইনিংসে বোলিং করা একমাত্র স্পিনার।

পরের ওভারে স্টোকসকে রানআউটের সুযোগ পেয়েছিল পাকিস্তান। মিডঅফে খেলেছিলেন মঈন, সিঙ্গেল নিতে গিয়ে ফিরে আসার পথে হোঁচট খাওয়া স্টোকস ডাইভ দিয়েছিলেন। থ্রোটা সরাসরি স্টাম্প ভাঙতে পারলে অবশ্য ফিরতে হতো স্টোকসকে।


১৭: ১২, নভেম্বর ১৩

নাসিম ০/৩০

নাসিম শাহ প্রথম ২ ওভারে দিয়েছিলেন ২৫ রান। এরপর থেকে এমসিজির উইকেটে আগুন ঝড়িয়েছেন তরুণ এ ফাস্ট বোলার। ৪ ওভারে মাত্র ৩০ রান দিয়ে বোলিং শেষ করলেন তিনি।

মাঠে ফিরেছেন শাহিন শাহ আফ্রিদি।

৩৬ বলে ইংল্যান্ডের প্রয়োজন ৩৯ রান।

১৭: ১৩, নভেম্বর ১৩

দ্য জি


১৭: ১৮, নভেম্বর ১৩

অবশেষে বাউন্ডারি

রউফকে কাভার দিয়ে চার মেরেছেন স্টোকস, ১৫তম ওভারের শেষ বলে। ইংল্যান্ড ইনিংসে এর আগে সর্বশেষ বাউন্ডারিটি এসেছিল ১০ম ওভারের চতুর্থ বলে।

৩০ বলে ইংল্যান্ডের প্রয়োজন ৪১ রান।

১৭: ২২, নভেম্বর ১৩

উঠে গেলেন আফ্রিদি, স্টোকসের চার-ছক্কা

ব্রুকের ক্যাচ নেওয়ার সময় চোট পেয়ে ঊঠে গিয়েছিলেন আফ্রিদি। তবে মাঠে নেমেছিলেন আবার। ১৬তম ওভার করতে এসেছিলেন, প্রথম বলটা করার সময়ই ভুগছিলেন। পরের বল করতে পারলেন না আর। উঠেই যেতে হলো তাঁকে।

হাঁটুর চোট কাটিয়ে বিশ্বকাপ দিয়েই মাঠে ফিরেছিলেন পাকিস্তানের এক নম্বর পেসার।

আফ্রিদির ওভার শেষ করতে এসেছেন ইফতিখার। লং অফে ক্যাচও তুলেছিলেন স্টোকস, তিনিও নিজেই ভেবেছিলেন সরাসরি ফিল্ডারের কাছে গেছে। তবে সেটি পড়েছে বাবরের সামনেই।

এরপর কাভার দিয়ে চার, লং অফে ফিল্ডারের মাথার ওপর দিয়ে ছক্কা মেরেছেন স্টোকস।

২৪ বলে ইংল্যান্ডের প্রয়োজন ২৮ রান।


১৭: ২৭, নভেম্বর ১৩

ওয়াসিমের ওভারে মঈনের তিন চার

এবার ওয়াসিমের ওপর চড়াও হয়েছেন মঈন আলী।

ওভারের প্রথম বলেই এক্সট্রা কাভার দিয়ে চার মেরেছেন তিনি। পরের বলে স্কয়ার লেগ দিয়ে পুল করে আরেকটি চার মেরেছেন এ বাঁহাতি। শেষ বলে টপ-এজে হয়েছে আরেকটি চার।

ওয়াসিমের করা ওভারে এসেছে ১৬ রান, ১৮ বলে ইংল্যান্ডের প্রয়োজন ১২ রান।

১৭: ৩২, নভেম্বর ১৩

ইংল্যান্ডের প্রয়োজন ৭ রান

নিজের চতুর্থ ওভার শেষ করলেন রউফ। ১২ বলে ইংল্যান্ডের প্রয়োজন ৭ রান। ২.১ ওভার করে উঠে গেছেন আফ্রিদি, ওই ওভার পূর্ণ করেছেন ইফতিখার। ওয়াসিমের বাকি ১ ওভার।


১৭: ৩৪, নভেম্বর ১৩

বোল্ড মঈন

১৯তম ওভারের দ্বিতীয় বলে ঘুরে দাঁড়ালেন ওয়াসিম। তাঁর ইয়র্কারে বোল্ড হয়েছেন মঈন আলী, ১২ বলে ১৯ রান করে।

শেষে হবে কোনো নাটক?

১৭: ৩৬, নভেম্বর ১৩

স্টোকসের প্রথম ফিফটি

এক্সট্রা কাভার দিয়ে চার, তাতেই আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে প্রথম ফিফটি পেলেন স্টোকস। স্কোর টাই, ইংল্যান্ডের প্রয়োজন ১ রান।


১৭: ৩৭, নভেম্বর ১৩

বেন স্টোকস! ইংল্যান্ডের শিরোপা।

ওয়াসিমের বলটা মিডউইকেটে খেলেই উল্লাসে মাতলেন বেন স্টোকস। ২০১৬ সালের দায়মোচন হলো তাতেই! মেলবোর্নে টি-টোয়েন্টির বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ইংল্যান্ড। পাকিস্তানকে ৫ উইকেটে হারিয়ে দ্বিতীয়বারের মতো এ শিরোপা জিতল ইংল্যান্ড।

প্রথম দল হিসেবে একইসঙ্গে ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ট্রফি এখন ইংল্যান্ডের কাছে!

১৭: ৪৫, নভেম্বর ১৩

ইংল্যান্ড, টি-টোয়েন্টির বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন!


১৭: ৪৬, নভেম্বর ১৩

পাকিস্তানকেও কৃতিত্ব দিতে চান হার্শা ভোগলে

১৭: ৫৮, নভেম্বর ১৩

জয় নিশ্চিত হওয়ার পর


১৭: ৫৮, নভেম্বর ১৩

ফাইনালের ম্যাচসেরা স্যাম কারেন

দুর্দান্ত বোলিংয়ের জন্য ম্যাচসেরা হয়েছেন স্যাম কারেন।

১৮:০১, নভেম্বর ১৩

ম্যাচসের সাথে টুর্নামেটসেরা কারেন

আইসি। স্বতন্ত্র থেকে নির্চক ও সমর্থকদের ভোটে ভালয়ার অবদ্য টুর্নামেন্টও সদস্যের স্যাম কারেন।